মহান মুক্তিযুদ্ধে বাংলার মায়েরা-মেয়েরা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত ছিলেন এবং বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখেছেন। তারা সম্মুখযুদ্ধে অংশ নিয়েছেন, মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতা করেছেন। তারা নির্যাতিত হয়েছেন। কিন্তু তাদের যথাযথ মূল্যায়ন করা হয়নি। ১৯৭২ সালে মুক্তিযুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত ও নির্যাতিত মহিলাদের পুণর্বাসনের জন্য ‘নারী পুণর্বাসন বোর্ড’ স্থাপিত হয়। বোর্ডের দায়িত্ব ও কর্মপরিধি বৃদ্ধি পাওয়ায় ১৯৭৪ সালে সংসদের একটি এ্যাক্ট-এর মাধ্যমে এই বোর্ডকে বৃহত্তর কলেবরে পুণর্গঠন করে ‘নারী পুর্ণবাসন কল্যাণ ফাউন্ডেশন’-এ উন্নীত করা হয়।
নারী উন্নয়নে সরকারের জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গীকারের প্রতিফলনের জন্য বাংলাদেশের সর্বস্তরের মহিলাদের সার্বিক উন্নয়ন ও তাদের অবস্থার পরিবর্তনের লক্ষ্যে একটি সাংগঠনিক কাঠামো তৈরী করার জন্য সমাজকল্যাণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে নির্দেশ প্রদান করেন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস